দ্বিতীয় ফারাক্কা বাঁধ কি আদৌ সম্ভব - কেন দ্বিতীয় ফারাক্কা বাঁধের পরিকল্পনা নিচ্ছে বাংলাদেশ ? Kivabe.in

কেন দ্বিতীয় ফারাক্কা বাঁধের পরিকল্পনা নিচ্ছে বাংলাদেশ - বিগত কয়েক মাস ধরে অবাধ বৃষ্টির জন্য বাংলাদেশ এর একাংশ জনমগ্ন অবস্থায় দিন কাটাচ্ছে এর ফলে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বিভিন্নভাবে ভারতের উপর চাপ দিতে শুরু করেছে এমনকি বাংলাদেশের নাগরিকরাও তারা এবার পরিকল্পনা শুরু করেছে ।

দ্বিতীয় ফারাক্কা বাঁধ কি আদৌ সম্ভব - কেন দ্বিতীয় ফারাক্কা বাঁধের পরিকল্পনা নিচ্ছে বাংলাদেশ ? Kivabe.in


 যেখানে ফারাক্কা বাঁধ অবস্থিত তার থেকে কিছু দূরে তাদের সীমানাতে বাংলাদেশ একটি নতুন করে বাত তৈরি করবে যার ফলে যদি ফারাক্কার ব্যারেজ থেকে জল ছাড়া হয় তবে সেই জল যাতে কোনভাবে বাংলাদেশের প্রবেশ করতে না পারে কিন্তু আদৌ কি দ্বিতীয় ফারাক্কা বাঁধ সম্ভব চলুন আলোচনা করে দেখা যাক।


দ্বিতীয় ফারাক্কা বাঁধ কি আদৌ সম্ভব

বাংলাদেশ যদি এখন ফারাক্কাবাদের মত আরেকটা নতুন বাঁধ তৈরি করতে পারে তাদের জায়গার উপর থেকে তাহলে হয়তোবা বন্যা থেকে কিছুটা রেহাই পাবে কিন্তু কতটা রেহাই পাবে এটাই হচ্ছে প্রশ্ন,

 পশ্চিম বাংলার ফারাক্কাবাদ যেখানে অবস্থিত তার 18 km দূরে কিন্তু বাংলাদেশ বর্ডার এখন যদি সেখানে আরেকটা বাঁধ তৈরি করে সেই বাদ দিয়ে কি বন্যা ঠেকাতে পারবে? ফারাক্কাবাদের মত আরেকটা নতুন বাঁধ তৈরি করতে চলেছে বাংলাদেশ আজকে এই লেখাতে সেই নিয়ে আলোচনা করব 


আসলে কিছু ভিডিও আমাদের সোশ্যাল মিডিয়াতে খুবই আসছে বা কিছু কথা উঠে আসছে যে বাংলাদেশ নাকি আরেকটা নতুন বাঁধ তৈরি করবে, মানে আমাদের পশ্চিম বাংলায় যেরকম ফারাক্কাবাদ আছে সেরকম একটা বাঁধ তৈরি করে বাংলাদেশ, কিন্তু কথা হচ্ছে আপনারা যারা বলছেন বাংলাদেশের একটা নতুন বাঁধ তৈরি করা হবে সেটা কিন্তু এতটাই সহজ হবে না নতুন একটা বাঁধ তৈরি করা,


  পশ্চিম বাংলার যে ফারাক্কা বাঁধ তথা ভারতের যে বাঁধ ফারাক্কা সেটা কিন্তু বাংলাদেশের একটা উপরে বিশাল চাপের সৃষ্টি করে আসলে ফারাক্কা বাঁধ যখন তৈরি হয়েছিল সেটা কি কারণে তৈরি হয়েছিল আমরা আগে সেটা জেনে আসি 


1961 সালে এই বাঁধ নির্মাণের কাজ চালু হয় এবং 1975 সালে এই বাঁধ নির্মাণের কাজ শেষ হয় আপনারা নিশ্চয়ই জানেন পশ্চিম বাংলার উপর থেকে  গঙ্গা বয়ে আসছে  গঙ্গা নদী আর সেটা গিয়ে পড়ছে বঙ্গোপসাগরে বঙ্গোপসাগরে পড়ার আগে আমাদের কলকাতা একটা বন্দর আছে আর আমাদের সেই কলকাতা বন্দরে কিন্তু জাহাজ আসা যাওয়া করে কারণ আমাদের ভারতে আমদানি রপ্তানি করার জন্য কলকাতা বন্দর সেটা কিন্তু একটা বিশাল বড় ভূমিকা পালন করে


 আর সেখানটায় কিন্তু প্রতিনিয়ত প্রচুর জাহাজ আসা যাওয়া করে আর সেই জাহাজ কিন্তু ঢুকতে পারতো না পলির কারণে কারণ গঙ্গার শেষ প্রান্তে গিয়ে সেখানে কিন্তু প্রচুর পলি জমে যেত এবং জাহাজ সেই ডগে ঢুকতে পারতো না আর সেই কারণেই কিন্তু এই বাঁধ নির্মাণ করা হয় 


আপনারা যারা ফারাক্কাবাদ দেখেছেন তারা নিশ্চয়ই খেয়াল করেছেন ফারাক্কাবাদের কিছুটা আগে সেখান থেকে কিন্তু একটা খালের মত কেটে নিয়ে আসা হয়েছে সেই খালটা কেটে নিয়ে এসে আমাদের গঙ্গার সাথে মিলিয়ে দেওয়া হয়েছে যখন গ্রীষ্মকাল থাকে সেই সময় কিন্তু পলি জমার কারণে আমাদের জাহাজ ঢুকতে পারতো না সেই কারণে যখন গ্রীষ্মকাল থাকে তখন কিন্তু গেট বন্ধ করে দিয়ে সেই যে একটা ছোট্ট খালে সেই খালের মাধ্যমে কিন্তু জলের প্রেসার দিয়ে সেখান থেকে জল ঢুকানো হতো আর সেই জল কিন্তু পশ্চিম বাংলার যে গঙ্গা রয়েছে সেই গঙ্গা থেকে বয়ে এসে বঙ্গোপসাগরে মিশে যেত 


আর যখন সেই জলটা আসে সেই জলের যে ফোর্স সেই ফোর্সের জন্য কিন্তু সেখানে যে পলি জমে থাকে সেই পলি কিন্তু নেমে যায় সমুদ্রে যার ফলে কিন্তু জাহাজ অনায়াসে ঢুকতে পারে সেইখানটায় মানে আমাদের কলকাতা বন্দরে এর ফলে বাংলাদেশে কিন্তু গ্রীষ্মকালের সময় জল দেওয়া হয় না মানে ফারাক্কাবাদ যেহেতু বন্ধ থাকে সেই বন্ধের ফলে বাংলাদেশে যে পরিমাণে জল যাওয়ার কথা সেই পরিমাণে জল যায় না


তাই বলে এরকম না যে ফারাক্কার প্রত্যেকটা গেট বন্ধ থাকে গ্রীষ্মকালে ফারাক্কার গেট খোলা থাকে বাট সেটা পরিমান মতো, যেটুকু আমাদের দরকার তারপরে যেটা দরকার বাংলাদেশকে  দিই এইবারে ব্যাপারটা হচ্ছে যখন আবার বর্ষাকাল আসে বর্ষাকালে কিন্তু যখন আবার গেট ছেড়ে দেওয়া হয় তখন কিন্তু অনেকগুলো গেট খুলে দেওয়া হয় বাংলাদেশের উপর থেকে সেই জল চলে যায়,


 এবারে সেই জল যাওয়ার সময় দেখা গেছে বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় বন্যা হয় বিশেষ করে রাজশাহীর বিভিন্ন এলাকায় কিন্তু তখন বন্যা দেখা যায় বাংলাদেশীরা কিন্তু এই ব্যাপারটা নিয়ে খুবই চিন্তিত তার কারণ যখন বর্ষাকাল তখন বাংলাদেশের বন্যা হয় আর যখন গ্রীসবকাল তখন তারা জল পায় না বর্ষার সময় যে বাংলাদেশ ভেসে যায় আই মিন রাজশাহী যে দিকটায় বন্যা দেখা দেয় 


এটার একটা কারণ আছে তার কারণ আমাদের ফারাক্কা গেট মানে ফারাক্কা যে ব্যারেজ রয়েছে সেই ব্যারেজের কিন্তু একটা নির্দিষ্ট একটা চাপ সহ্য করার ক্ষমতা রয়েছে এবার যদি তার উপরে যদি আরো লোড পড়ে তখন যদি আমরা গেট বন্ধ করে রেখে দিই তাহলে কিন্তু ফারাক্কাবাদ ভেঙে যাওয়ার চান্স থাকে আর যদি ফারাক্কাবাদ ভেঙে যায় তাহলে কিন্তু পুরো বাংলাদেশ ডুবিয়ে হয়ে যাবে আর খালি বাংলাদেশটা তার সঙ্গে  পশ্চিম বাংলারও কিন্তু অনেক জায়গায় ক্ষয়ক্ষতি হবে 


সেই কারণে সেই চাপ যাতে না পড়ে ফারাক্কা ব্যারেলের উপরে সেই কারণে কিন্তু বর্ষাকালে অনেকগুলো গেট খুলে দেওয়া হয় যার ফলে দেখা গেছে বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় বর্ণার দেখা দেয়

 বিশেষ করে রাজশাহীতে এইবারে বাংলাদেশ থেকে অনেকে একটা কথা বলছে তারা একটা নতুন করে বাঁধ বানাবে ফারাক্কাবাদের ঠিক বিপরীতে এবারে আপনাদেরকে বুঝতে হবে  যে অঞ্চলে মানে  মুর্শিদাবাদ এবং মালদাকে দুটো জায়গায় কিন্তু কানেক্ট করছে এই ফারাক্কাবাদ আর এই ফারাক্কাবাদের যে পজিশনটা সেখান থেকে প্রায় 18 km দূরে বাংলাদেশের বর্ডার অবস্থিত 


মানে বাংলাদেশকে যদি নতুন করে কোন বাঁধ নির্মাণ করতে হয় সেটা কিন্তু বাংলাদেশের উপর থেকেই করতে হবে ওই 18 km পথ মানে অতিক্রম করে বাংলাদেশের নিজেদের জায়গায় সেটা করতে হবে এখন বাংলাদেশ যদি একটা নতুন করে বাঁধ নির্মাণ করে বর্তমান যুগে দাঁড়িয়ে বর্তমান সময় দাঁড়িয়ে এখন কিন্তু একটা বিপুল পরিমাণে অর্থের প্রয়োজন 


 যখন ফারাক্কাবাদ তৈরি হোযেসিলো সেই সময় কিন্তু সোভিয়েত রাশিয়ার সাহায্যে এক বিলিয়ন ডলার খর্চা করে সেই ফারাক্কাবাদ তৈরি হোযেসিলো, কিন্তু বর্তমান যুগে দাঁড়িয়ে যদি বাংলাদেশ একটা নতুন বাঁধ তৈরি করতে যায় তাদের জায়গার উপর থেকে তাহলে কিন্তু বর্তমান প্রেক্ষাপটে যদি দেখা যায় অনেক বেশি টাকা খর্চা হবে 


তার কারণ যখন ফারাক্কাবাদ তৈরি হয়েছিল 1961 সালে সেই সময়ের জোন মজুর যেটা ছিল আর এখনকার জোন মজুর কিন্তু অনেক আলাদা এখন অনেক ডিফারেন্স তার সঙ্গে কিন্তু যে সমস্ত মেটেরিয়ালস রয়েছে সেগুলোর কিন্তু দাম অনেক বেশি আপনারা যদি একটু খেয়াল করেন পদ্মা নদীর উপর দিয়ে যে ব্রিজটা তৈরি করা হয়েছে সেই ব্রিজ তৈরি করতে কিন্তু প্রচুর পরিমাণে একটা অর্থ ব্যয় হয়েছে 


এটা যদি আরো আগে হতো মানে 1961 সাল সেই সময় যদি আমি বিবেচনা করতাম তাহলে কিন্তু এত টাকা খর্চা হতো না হ্যাঁ এখন মানুষের ইনকামও বেড়েছে মানুষের ব্যয়ও বেড়েছে এটা বিচার করতে হবে তার তারপরেও এটা কিন্তু মূল কথা না তারপরও মেইন কথা হচ্ছে বাংলাদেশ যদি সত্যিই সেখান থেকে একটা নতুন বাদ দেয় মানে 18 কিলোমিটার পরে এসে বাংলাদেশ নিজের জায়গার উপর থেকে যদি একটা বাদ দেয় তাহলে তারা কতটা লাভবান হবে 


এটাই হচ্ছে মেইন প্রশ্ন আমি ধরে নিলাম বাংলাদেশ একটা নতুন বাদ দেবে কিন্তু তাতে তারা কতটা লাভবান হবে আমাদের ফারাক্কা ব্যারেজ থেকে যখন জল ছাড়া হয় সেই জল ছেড়ে 18 কিলোমিটার পথ কিন্তু তারা আসে মানে সেই জলটা আসে 18 কিলোমিটার পরে যদি বাংলাদেশ একটা নতুন বাদ দেয় সেই বাদে কিন্তু তাদের মানবে না সেই জল 


তার কারণ সেই বাঁধ তো সেই নদী দিয়েই যাবে কিন্তু যখন বন্যা হয় গ্রামের উপর থেকেও কিন্তু জল যায় সাপোজ আপনি যে যে নদীটা ধরে আসছেন সেই নদীর উপর থেকেই কিন্তু খালি জল যাবে না যখন জল ছাড়া হয় তখন কিন্তু সেই বন্যা গ্রামের ভিতর দিয়ে জল ঢুকে যায় এবারে 18 কিলোমিটার পথ আস্তে আস্তে সেই জল কিন্তু গ্রামের ভিতরে ঢুকে যাবে এবারে বাংলাদেশকে যদি একটা কোন বাদ দিতে হয় সেই ক্ষেত্রে দেখা যায় সীমানা বরাবর অনেকটা জায়গা জুড়ে তারপরে কিন্তু বাংলাদেশকে বাদ দিতে হবে 


আর এটা কখনো সম্ভব না তার কারণ বিপুল পরিমাণে একটা অর্থের খর্চা হবে সেখানটায় এখন বাংলাদেশ কি এটা আদৌ করবে আর এই পরিমাণে টাকা কোথায় পাবে কারণ বর্তমানে বাংলাদেশের কিছু মানুষজন তারা এই ফারাক্কাবাদ তৈরি করার জন্য মানে ফারাক্কাবাদের মত আরেকটা বাঁধ তৈরি করার জন্য তারা কিন্তু খুব পরিমাণে বলছে এটা অবশ্যই যদি বাংলাদেশ করতে পারে তাদের জন্য হয়তোবা ভালো হবে এবারে ভালো হবে কিন্তু তারা করতে পারবে কিনা বাংলাদেশ যদি এখন ফারাক্কাবাদের মত আরেকটা নতুন বাঁধ তৈরি করতে পারে তাদের জায়গার উপর থেকে তাহলে হয়তো বা বন্যা থেকে কিছুটা রেহাই পাবে 


কিন্তু কতটা রেহাই পাবে এটাই হচ্ছে প্রশ্ন কারণ আমি একটু আগেই বললাম পশ্চিম বাংলার ফারাক্কাবাদ যেখানে অবস্থিত তারা 18 km দূরে কিন্তু বাংলাদেশ বর্ডার আর সেই বাংলাদেশের বর্ডারের পরেই কিন্তু বাংলাদেশকে একটা নতুন ফারাক্কাবাদ বা ফারাক্কাবাদের মত আরেকটা বাঁধ তৈরি করতে হবে এখন যদি সেখানে আরেকটা বাঁধ তৈরি করে সেই বাঁধ দিয়ে কি বন্যা ঠেকাতে পারবে ? 


তার কারণ 18 km যে রাস্তা রয়েছে সেই রাস্তা থেকে কিন্তু জল আসবে আর সেই জল আস্তে আস্তে কিন্তু উপচে সেই জল উপচে কিন্তু গ্রামের ভিতর দিয়ে ঢুকে যাচ্ছে বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় শুধু বাংলাদেশ না আমাদের পশ্চিম বাংলার অনেক জায়গায় কিন্তু ক্ষয়ক্ষতি হয় বাদ নির্মাণ কবে হবে সেটা আমি জানিনা আর আদৌ কি হবে কিনা সেটাও আমি জানিনা তবে এখন বর্তমানে এর সলিউশন কি এর সলিউশন বর্তমানে একটাই সেটা হচ্ছে ভারত সরকারের সাথে বাংলাদেশ সরকারের চুক্তি 

আর এই চুক্তি কিন্তু কিন্তু অনেকবারই হয়ে এসেছে তো আমি চাইবো যে বর্তমানে বাংলাদেশের যে সরকার এসছে বা ভবিষ্যতে যে সরকার আসবে তাদেরকে অবশ্যই ভারতের সাথে একটা চুক্তি করতে হবে যে কিভাবে তারা জল ছাড়বে


 তবে একটা কথা আপনাকে অবশ্যই মানতে হবে যখন ওভারফ্লো হয়ে যাবে যখন জল বেশি বেড়ে যাবে তখন কিন্তু আর কোন উপায় থাকবে না তখন কিন্তু ফারাক্কার বাঁধ খুলে দিতেই হবে তা না হলে ফারাক্কার বাঁধ ভেঙে যাবে আর বাঁধ ভেঙে গেলে কিন্তু শুধুমাত্র বাংলাদেশ না আমাদের পশ্চিম বাংলারও অনেক জায়গায় ক্ষয়ক্ষতি হবে 


বাঁধ ভেঙে গেলে কি হতে পারে সেটা একটা আপনারা আইডিয়া করে নিন আপনার যখন জল যায় যখন ফারাক্কায় যখন ওভারলোড হয় তখন যখন জল যায় বাংলাদেশে তখন খালি বন্যা হয় আর যদি সব বাঁধ ভেঙে যায় তাহলে কি হবে এর একটা আইডিয়া করতে পারবেন আপনারা যদি বাঁধ ভেঙে যায় সেই কারণে কিন্তু বাঁধ অবশ্যই খুলে দিতে হবে 


বন্যার সময় এটা একটা বুঝতে হবে এবার যাতে এটা না হয় তার জন্য অবশ্যই বাংলাদেশ সরকার এবং ভারতীয় সরকারকে আবার নতুন করে চুক্তি করতে হবে কারণ বাংলাদেশে এরকম ক্রমাগত যে বন্যা হচ্ছে আবার গ্রীষ্মকালে যে খরা দেখা যায় মানে নদীতে জল থাকে না এটার জন্য একটা চুক্তি অবশ্যই করা উচিত 


 আমি পার্সোনালি মনে করি এবার এই চুক্তিটা কেমন হবে সেটা অবশ্যই দুই দেশের সরকার তারা ডিসাইড করবে আমরা খালি সাধারণ নাগরিক আমরা জাস্ট যেটা দেখছি সেটা নিয়ে কথা বলছি আজকে আমার এই Article এর মূল কারণ যেটা সেটা হচ্ছে অনেকেই যারা বলছেন বাংলাদেশে একটা নতুন বাদ দেওয়া হবে ফারাক্কাবাদের মতো তো এটা কতটা কার্যকারী এটা কি আদৌ হবে কিনা আর হলেও কতটা কার্যকরী হবে এবারে ভবিষ্যতে কি হবে সেটা দেখা যাবে আমরাও সেটা দেখব, আর আপনাদেরকে জানাবো ভালো থাকবেন সবাই